মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বান্দরবানে গোলাগুলিতে নিহত ৫ জন

বান্দরবান প্রতিনিধি : বান্দরবান সদর উপজেলার বাগমারা এলাকায় সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে ৬ জন নিহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আরও তিনজন। বান্দরবান জেলার পুলিশ সুপার জেরিন আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহতরা হলেন- প্রদিপ চাকমা, ডেভিড মারমা, জয় ত্রিপুরা, ডিতেন ত্রিপুরা, মিলন চাকমা ও রতন তঞ্চগ্যা। এরা সবাই জেএসএস এমএন লারমা গ্রুপের সদস্য বলে জানা গেছে। এছাড়া আহত হয়েছেন, নিইয় চাকমা, বিদ্যুৎ ত্রিপুরা ও হ্লাওয়ংচি মারমা।

মঙ্গলবার সকাল ৭টার দিকে জেলা সদরের বাগমারা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকালে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের দুই গ্রুপের গোলাগুলি শুরু হয়। এ সময় জেএসএস এমএন লারমা গ্রুপের ৬ সদস্য নিহত হন।

জেলার ৬নং নোয়াপতং ইউনিয়নের সদস্য মিচি মার্মা বলেন, গুলিবিদ্ধ ৩ জনকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এদিকে ঘটনার পর জেলা সদর থেকে সেনা সদস্য ও পুলিশের একটি দলকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। তারা নিহত ও আহতদের জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসছেন। ঘটনার পর পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। এ ঘটনার পর জেলা শহরে আতংক বিরাজ করছে।

গাইবান্ধায় ছাত্র ও যুব সমাবেশ উপলক্ষে জামায়াতের সংবাদ সম্মেলন

error: Content is protected !!

বান্দরবানে গোলাগুলিতে নিহত ৫ জন

প্রকাশের সময়: ০৩:২৯:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জুলাই ২০২০

বান্দরবান প্রতিনিধি : বান্দরবান সদর উপজেলার বাগমারা এলাকায় সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে ৬ জন নিহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আরও তিনজন। বান্দরবান জেলার পুলিশ সুপার জেরিন আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহতরা হলেন- প্রদিপ চাকমা, ডেভিড মারমা, জয় ত্রিপুরা, ডিতেন ত্রিপুরা, মিলন চাকমা ও রতন তঞ্চগ্যা। এরা সবাই জেএসএস এমএন লারমা গ্রুপের সদস্য বলে জানা গেছে। এছাড়া আহত হয়েছেন, নিইয় চাকমা, বিদ্যুৎ ত্রিপুরা ও হ্লাওয়ংচি মারমা।

মঙ্গলবার সকাল ৭টার দিকে জেলা সদরের বাগমারা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকালে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের দুই গ্রুপের গোলাগুলি শুরু হয়। এ সময় জেএসএস এমএন লারমা গ্রুপের ৬ সদস্য নিহত হন।

জেলার ৬নং নোয়াপতং ইউনিয়নের সদস্য মিচি মার্মা বলেন, গুলিবিদ্ধ ৩ জনকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এদিকে ঘটনার পর জেলা সদর থেকে সেনা সদস্য ও পুলিশের একটি দলকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। তারা নিহত ও আহতদের জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসছেন। ঘটনার পর পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। এ ঘটনার পর জেলা শহরে আতংক বিরাজ করছে।